Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদে আপনাকে স্বাগতম।। জন্ম ও মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে বিনা ফি’তে নিবন্ধন করুন।। বসত বাড়ির ট্যাক্স পরিশোধ করুন, ইউনিয়নের উন্নয়নে সহায়তা করুন।। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ঘোষণা ফসলী জমি অনাবাদী থাকবে না।। গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান।। দু’টি সন্তানের বেশি নয় একটি হলে ভালো হয়।। আপনার সন্তানকে নিয়মিত স্কুলে পাঠান।।


গ্রাম আদালত

নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদ গ্রাম আদালত প্রতি সপ্তাহের সোমবার এবং জরুরী প্রয়োজনে সপ্তাহের যে কোনদিন গ্রাম আদালত অনুষ্ঠিত হয়ে হয়ে থাকে। এখানে বাদি- বিবাদীগণ পূর্বের নোটিশ মোতাবেক প্র্রত্যকে নিজ নিজ স্বাক্ষ প্রমাণ ও উপযুক্ত প্রমাণাদী নিয়ে যুক্ত তর্কের মাধমে গণ্যমান্য ব্যাক্তিগণের সহযোগীতায় ইউপি (পুরুষ ও মহিলা)সদস্যের পরামর্শে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন।

স্হানীয়ভাবে পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মানুষের বিচার প্রাপ্তির কথা বিবেচনায় নিয়ে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে প্রণীত হয় গ্রাম  আদালত অধ্যাদেশ। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ০৯ মে ১৯ নং আইনের মাধ্যমে প্রণীত হয় গ্রাম আদালত আইন ।এ আইনের মূল কথাই হলো স্হানীয়ভাবে স্বল্প সময়ে বিরোধ নিষ্পিত্তি।নিজেদেন মনোনীত প্রতিনিধিদের সহায়তায় গ্রাম আদালত গঠন করে বিরোধ শান্তি পূর্ণ সমাধানের মাধ্যমে সামাজিক শান্তি ও স্হিতিশীলতা বজায় থাকে বলেই এ আদালতের মাধ্যমে আপামর জনগণ উপকৃত হচ্ছেন ।

গ্রামাঞ্চলের কতিপয় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেওয়ানী ও ফেৌজদারী বিরোধ স্হানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় যে আদালত গঠিত হয় যে আদালতকে গ্রাম আদালত বলে । গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ এর আওতায় গ্রাম আদালত গঠিত হবে । কম সময়ে, অল্প খরচে, ছোট ছোট বিরোধ দ্রুত ও স্হানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করাই গ্রাম আদালতের উদ্দেশ্য ।গত ০৯ মে ২০০৬ তারিখ হতে গ্রাম আদালত আইন কার্যকর হয়েছে । ৫ (পাচ) জন প্রতিনিধির সমন্বয়ে গ্রাম আদালত গঠিত হয় । এরা হলেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, আবেদনকারীর পক্ষের ২ জন প্রতিনিধি (১ জন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার এবং ১ জন গণ্যমান্য ব্যক্তি) প্রতিবাদীর পক্ষের ২ জন প্রতিনিধি (১ জন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার এবং ১ জন গণ্যমান্য ব্যক্তি)

 ফৌজদারী বিষয়

১। চুরি সংক্রান্ত বিষয়াদি

২। ঋগড়া -বিবাদ

৩। শক্রতামূলক ফসল ,বাডি বা অন্য কিছুর ক্ষতি সাধন

৪। গবাদী পশু হত্যা বা ক্ষতিসাধন

৫। প্রতারণামুলক বিষয়াদি

৬। শারিরীক আক্রমণ ,ক্ষতি সাধন, বল প্রয়োগ করে ফুলা ও জখম করা ।

৭। গচিছত কোনো মুল্যবান দ্রব্য বা জমি আত্নসাৎ

 দেওয়ানী বিষয়

১। স্হাবর সম্পতি দখল পুনরুদ্ধার

২। অস্হাবর সম্পত্তি বা তার মূল্য আদায়

৩। অস্হাবর সম্পত্তি ক্ষতিসাধনের জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়

৪। কৃষি শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরী পরিশোধ ও ক্ষতিপুরণ আদায়ের মামলা

৫। চুক্তি বা দলিল মূল্যে প্রাপ্য টাকা আদায়